published : ৩১ ডিসেম্বর ২০২১
একজন সফল মানুষ সবসময়ই চেষ্টা করেন তার আজকের দিনটি যেন আগের দিনটির চেয়ে বেশি সার্থক হয়, সমৃদ্ধ হয়, অর্জনে তৃপ্ত হয়।
নতুন বছরটি যেন পুরনো বছরের চেয়ে ভালো হয়।
আপনিও নিশ্চয়ই তা-ই চান!
২০২৩-কে নিজের জন্যে ‘সেরা’ করে নিতে আপনার জন্যে ৩টি টিপস-
কারণ ইতিবাচক চিন্তা আপনার মনে আপনার অনন্য মেধা সম্পর্কে বিশ্বাসের জন্ম দেবে, আপনার শক্তি-সামর্থ্য ও মেধার স্ফূরণ ঘটাবে।
আসলে জীবনযুদ্ধে জিততে হলে আপনাকে আগে জিততে হবে আপনার মনোজগতে।
মনোজগতের রণভূমিতে যদি আপনি জয়ী হন, আপনি বাস্তব রণক্ষেত্রেও জয়ী হব।
আর পরাজিত হলে হেরে যাবেন জীবনযুদ্ধ।
আসলে ভাবনার ওপরে যিনি নিয়ন্ত্রণ আনতে পেরেছেন তিনিই অসাধ্য সাধন করেছেন।
তাই নিজের শক্তিমত্তা ও সামর্থ্য সম্পর্কে ইতিবাচক থাকুন, ইতিবাচক ভাবুন এবং সবসময় ইতিবাচক কথা বলুন।
কিন্তু সমস্যা একটাই- নেতিবাচক কথা বলতে আমাদের কোনো চেষ্টা করতে না হলেও ইতিবাচক ভাবনা বা কথার জন্যে চেষ্টা করতে হয়, অনুশীলন করতে হয় ক্রমাগত।
নতুন বছরে তাই অন্তত কিছু ভাব প্রকাশের ব্যাপারে সচেতন হোন-
× কার মুখ দেখে যে উঠেছিলাম!
√ প্রভুকে ধন্যবাদ, একটি সুন্দর দিনের জন্যে।
× এই কোনোরকম আছি/ মোটামুটি/ আর আমাদের থাকা/ দিনকাল খারাপ।
√ শোকর আলহামদুলিল্লাহ/ থ্যাংকস গড/ হরি ওম বা প্রভুকে ধন্যবাদ, বেশ ভালো আছি।
× আমার পোড়া কপাল!
√ আমিও ভাগ্যবানদের একজন
× আমি খুব ক্লান্ত।
√ আমার বেশ প্রাণবন্ত লাগছে।
× দেখি করতে পারি কিনা/ এ-কাজ আমি কি পারব?/ ধুর! আমাকে দিয়ে হবে না।
√ আমি চেষ্টা করে দেখতে পারি/ ইনশাল্লাহ আমি করতে পারব।
× আল্লাহ আমার প্রতি নির্দয়।
√ আল্লাহ হয়তো আমাকে পরীক্ষা করছেন।
× উফ! অসহ্য!/ যত্তোসব ঝামেলা!
√ দেখা যাক, শেষ পর্যন্ত কী হয়!
× আমার কোনো কাজে আগ্রহ নেই।
√ প্রতিটি কাজে আমি আনন্দ পাই।
× আমি সব ভুলে যাই।
√ প্রয়োজনীয় সবই আমার মনে থাকে।
× আমি আর কোনো উপায় দেখছি না।
√ নিশ্চয়ই এর কোনো বিকল্প রয়েছে।
বিজনেস লোন, স্টাফ লোন, স্টুডেন্ট লোন, কনজিউমার লোন, কার লোন, হাউজ লোন, মোটর বাইক লোন, ইলেক্ট্রনিক গ্যাজেট লোন, ওয়েডিং লোন …
কতরকম ঋণের প্রলোভন যে আমাদের সামনে আছে তার ইয়ত্তা নেই।
হয়তো ভাবছেন- জীবনকে সহজ করতেই তো ঋণ নিচ্ছি!
আসলে ঋণের জালে জড়িয়ে আপনি জীবনের জটিলতাই বাড়াচ্ছেন।
এক তরুণের ঘটনা। ব্যাংক থেকে ওয়েডিং লোন নিয়ে ধুমধাম করে বিয়ে করল।
দ্রুত ঋণশোধের আশায় কিছু টাকা শেয়ারবাজারেও লাগাল।
কিন্তু শেয়ারবাজারে নামল ধ্বস।
তখন আরো ঋণের জন্যে ধর্না দিল আরেক ব্যাংকে। ব্যাংক যখন ঋণশোধের চাপ দিল, ধার করতে লাগল বন্ধু ও আত্মীয়দের কাছ থেকে।
এখন ব্যাংক, বন্ধু, আত্মীয় সবাই তার পাওনাদার। সবার ভয়েই পালিয়ে বেড়াচ্ছে। ঋণশোধের তো সামর্থ্য নেই-ই, যে ধুমধামের বিয়ের জন্যে আজ তার এই অবস্থা সে সংসারেও শান্তি নেই। সংসার খরচ যোগাতে না পারায় দিনরাত স্ত্রীর সাথে ঝগড়া লেগেই থাকে।
আসলে ঋণের চক্রটাই এমন যে, তা কখনো শেষ হতে চায় না।
মহাজনী ঋণ হোক বা ক্ষুদ্রঋণ, বন্ধকী ঋণ হোক বা ফ্ল্যাট-গাড়ির ঋণ – এসব ঋণে ‘আসল’ সহসা শোধ হতে চায় না। বছরের পর বছর ধরে শুধু সুদ-ই গুণে যেতে হয়।
ধরুন আপনি ৫০ হাজার টাকা দামের একটা ওয়াশিং মেশিন কিনলেন কিস্তিতে। ১০ বছরে ১২০ কিস্তিতে এটার দাম আপনাকে শোধ করতে হবে।
প্রথম মাসে দিতে হবে ১২১০ টাকা। আপনি কি জানেন, এর মধ্যে শুধু সুদই ১১৪৬ টাকা? ‘আসল’ মাত্র ৬৪ টাকা?
দ্বিতীয় মাসে আপনি সুদ দেবেন ১১০৭ টাকা, আসল দেবেন ১০৩ টাকা। তৃতীয় মাসে সুদ ১১৪২ টাকা, আসল ৬৮ টাকা।
এভাবে ৯০ কিস্তি পর্যন্ত আপনি শুধু সুদই দিয়ে যাবেন। ১০ বছরে আপনার দেয় মোট সুদের পরিমাণ দাঁড়াবে ৯৪৮৮৪.৭৫ টাকা।
অর্থাৎ ৫০ হাজার টাকার একটি ওয়াশিং মেশিন শেষ পর্যন্ত আপনি কিনছেন প্রায় দেড় লক্ষ টাকা দিয়ে!
অনেকে মনে করেন স্টাফ লোন নিরাপদ, মাসে মাসে বেতন থেকে কিস্তি কেটে নেবে, গায়েই লাগবে না!
কিন্তু যদি কোনো কারণে আপনার বেতন কমে যায়? যেমন কারো কারো কমেছে এই করোনাকালে।
খেয়াল করে দেখুন, এই করোনাকালে আপনার বেতন কমলেও কমে নি কিন্তু আপনার কিস্তির পরিমাণ।
ধরুন, প্রতি মাসের ১০০ টাকা বেতন থেকে ২৫ টাকা কিস্তি কেটে নিলে হয়তো আপনার অসুবিধা হবে না।
কিন্তু যদি কোনো কারণে বেতন কমে ৭৫ বা ৫০ টাকা হয় তাহলে ঋণের কিস্তি বাদে বেতনের যে টাকাটা হাতে পাবেন তা দিয়ে সংসার চালাতে কতটা হিমশিম আপনাকে খেতে হবে সেটা নিশ্চয়ই আর ভেঙে বলতে হবে না।
এসব কারণেই প্রত্যেক ধর্মই ঋণকে নিরুৎসাহিত এবং নিষিদ্ধ করেছে। সনাতন ধর্মে বলা হয়েছে- ইহলোকে উত্তমর্ণের কাছে সকল ঋণশোধ করার শক্তি দাও। তোমার প্রাসাদে আমায় সকল ঋণ থেকে মুক্ত করো। ঋণ নিমিত্ত নরকপাত থেকে আমায় মুক্ত করো। [অথর্ববেদ : শ্লোক ১১৭-১৮-১৯]
খ্রিষ্টীয় সাধক সেইন্ট বাসিল ঋণখাতকের (দেনাদার) দুরবস্থা বর্ণনা করতে গিয়ে ৩৬৫ খ্রিষ্টাব্দে লেখেন- প্রত্যেক দিন এবং রাত খাতকের জন্যে একটা দুঃসহ যন্ত্রণা। তার জীবন হয়ে যায় নিদ্রাহীন এবং একটা অনিশ্চয়তায় সে সবসময় ভুগতে থাকে। যখন মানুষের সামনে যায় সে লাঞ্ছিত হয়। যখন সে ঘরে থাকে তখন চৌকির নিচে লুকিয়ে থাকে এবং দরজায় প্রত্যেক অপ্রত্যাশিত করাঘাতে সে চমকে ওঠে- এই বুঝি পাওনাদার এলো। রাতে তার ঘুম ভেঙে যায় দুঃস্বপ্নে, যে পাওনাদার বোধ হয় তার বালিশের পাশেই এসে দাঁড়িয়েছে।
আর ইসলামে তো সুদি ব্যবসাকে 'হারাম' বা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। মহানবী (স) যেভাবে ঋণকে নিরুৎসাহিত করেছেন, সতর্ক করেছেন, তা খুবই প্রণিধানযোগ্য-
হে আল্লাহ! আমি কুফর বা সত্য অস্বীকার এবং ঋণ থেকে তোমার আশ্রয় প্রার্থনা করছি।
একজন প্রশ্ন করলেন, ইয়া রাসুলুল্লাহ! আপনি কুফর আর ঋণকে এককাতারে ফেলছেন?
নবীজী (স) বললেন, হাঁ আমি কুফর এবং ঋণকে একসাথেই উল্লেখ করছি। কারণ ক্ষতিকর বিবেচনায় দুটিই সমান।
আরেকটি হাদিস আয়েশা (রা) বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুলুল্লাহ (স) অধিকাংশ সময় ঋণ এবং পাপ হতে আল্লাহর নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করতেন। আমি বললাম, ইয়া রসুলুল্লাহ আপনি কত বেশিই না ঋণ হতে আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা করে থাকেন। তখন তিনি বললেন যে ব্যক্তি ঋণী হয়, সে যখন কথা বলে, মিথ্যা বলে; যখন ওয়াদা করে, তা ভঙ্গ করে।
ঋণ করে বাড়ি বানাবেন না। ফ্ল্যাট কিনবেন না। বছরের পর বছর কিস্তি দিয়েও দেখবেন ‘আসল’ বাকিই পড়ে আছে। ঋণ করে বাড়ি বানাতে গিয়ে নিঃস্ব হয়েছেন, দুশ্চিন্তায় অসুস্থ হয়ে মারা গেছেন। এমন বহু ঘটনা আছে।
ঋণ করে ভোগ্যপণ্য কিনবেন না। উপার্জন করুন, তারপর কিনুন। ঋণ করে কেনা আসলে আত্মমর্যাদাবোধেরই চরম অবমাননা। কারণ তা প্রমাণ করে যে নগদে নিজের টাকায় কেনার যোগ্যতা আপনার নেই।
অপ্রয়োজনীয় কেনাকাটা সবচেয়ে বেশি হয় যখন আপনি ক্রেডিট কার্ডে কেনেন।
কারণ নগদে কিনতে গেলে আপনি গুণে গুণে টাকা পরিশোধ করেন বলে খরচের ব্যাপারে সচেতন থাকেন।
কিন্তু ক্রেডিট কার্ডে কেনাকাটায় আপনাকে তাৎক্ষণিক নগদ অর্থ ব্যয় করতে হচ্ছে না। ফলে অনেক ক্ষেত্রেই খরচটা হয় বেহিসাব।
কার্ডে ঋণের সুদ ও নূন্যতম প্রদেয় অংশবাবদ পরিশোধ তাৎক্ষণিক গায়ে না লাগলেও ধাক্কাটা টের পাবেন যখন পুরো টাকা পরিশোধ করতে যাবেন।
শুধু কি তাই। ক্রেডিট কার্ডে দেনার ওপর কতটা চড়া সুদ দিতে হয় তা জানলে আপনার চোখ কিন্তু কপালে উঠবে!
সরকারি বিধিমতেই ক্রেডিট কার্ডে নূন্যতম সুদহার ২০ শতাংশ, অনেক প্রতিষ্ঠান আদায় করে এরও বেশি!
হিডেন কস্টের নামে 'অমুক' ফি 'তমুক' চার্জ তো আছেই!
কাজেই ক্রেডিট কার্ডকে ‘না’ বলুন। নগদে কেনার সামর্থ্য যখন অর্জন করবেন, তখন কিনুন। তার আগে যত চাপই থাকুক, যত প্রয়োজনই হোক, ধৈর্য ধরুন। অপেক্ষা করুন। সামর্থ্য আপনার হবেই।
কিছু কেনার আগে তিনটি প্রশ্ন করুন নিজেকে - Do I need it? আমার কি এটা প্রয়োজন? Do I need it now? এখনই কি প্রয়োজন?
দুটো প্রশ্নের উত্তরই যদি ‘না’ হয়, তাহলে জিজ্ঞেস করুন তৃতীয় প্রশ্ন- Can I do without it? এটা ছাড়াও আমার চলবে কি না?
যদি এর উত্তরও ‘না’ হয়, তাহলে বুঝবেন এটি আপনার জন্যে একটি অপ্রয়োজনীয় ক্রয়। প্রয়োজন নয়, বরং ঝোঁকের বশে আপনি এটা কিনতে চাইছেন।
আসলে ‘স্ট্যাটাস’ বাড়াবার জন্যে অপ্রয়োজনীয় ও অহেতুক পণ্য কেনার অস্থিরতা মানসিক অসুস্থতারই প্রকাশ! এ প্রতিযোগিতা আপনাকে কখনো শান্তি দেবে না।
আসলে ঋণের জন্যে ধর্না দিতে গিয়ে আপনি যে সময়, শক্তি আর মেধা প্রয়োগ করেন, উপার্জনের কাজে লাগালে তা থেকে আপনি লাভবান হবেন অনেক বেশি।
আর কারো ঋণের গ্যারান্টর হবেন না। দোষ না করেও ঋণীর ব্যর্থতার দায় চাপতে পারে আপনার ঘাড়ে। বিপন্ন হতে পারে আপনার সম্পদ, সম্মান, শান্তি।
ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, ক্যান্সার, ফ্যাটি লিভার, মেদভুঁড়ি, দাঁতের ক্ষয়, অবসাদ-বিষণ্নতার মতো অসুস্থতাগুলো কারণ চিনি।
বিশ্বব্যাপী যুদ্ধ-সহিংসতায় যত মানুষ মারা যায়, তার চেয়ে অনেক বেশি মানুষ মারা যায় চিনিজনিত এই রোগগুলোতে।
আর তাই তো এখন বলা হচ্ছে চিনি বারুদের চেয়েও বিপজ্জনক!
চায়ে চিনি খাওয়ার অভ্যাস থেকে আপনি হয়তো বেরিয়ে এসেছেন। সরাসরি চিনিও বর্জন করছেন। কিন্তু বাজার বা দোকান থেকে কেনা চিনিযুক্ত খাবার? পুরোপুরি ছাড়তে পারেন নি, তাই না?
অথচ আপনি কি জানেন, বিস্কিট কেক পেস্ট্রি পুডিং চকোলেট আইসক্রিম কফি বা মিষ্টি দই- চিনিযুক্ত এই খাবারগুলো আপনার জন্যে মোটেও কম ক্ষতিকর নয়!
২০২৩ এ তাই চেষ্টা করুন এই খাবারগুলোও পুরোপুরি বর্জন করতে।
আপনার শরীর ও মনের ওপর চিনির ক্ষতিকর প্রভাবগুলো নিয়ে একটু ভাবুন।
সাময়িক স্বাদ দীর্ঘমেয়াদে আপনার যে মারাত্মক ক্ষতিসাধন করছে সেটা যখন অনুভব করবেন তখন চিনি বর্জন আপনার জন্যে সহজ হবে।
আর যখনই আপনি সচেতন হবেন তখন দেখবেন চিনিযুক্ত অনেক খাবারেই আপনি আর আগ্রহ বোধ করছেন না।
দিনের পর দিন খেয়ে অভ্যাস হয়ে গেছে যে সব খাবার খাওয়ার; দেখলে শুধু না, কল্পনা করলেও জিভে জল চলে আসে,
বলবেন চিনির ক্ষতি সম্পর্কে জানার পরও তো ছাড়তে পারছি না এসব।
এ-ক্ষেত্রে খুবই সহজ কিন্তু কার্যকরী একটি টেকনিক আপনি অবলম্বন করতে পারেন।
আর তা হলো মেডিটেশন!
মনের বাড়ির দরবার কক্ষে গিয়ে আপনার পছন্দের খাবারগুলোর ছবি কল্পনা করুন।
এবার এগুলোকে কল্পনা করুন এমন বিশ্রি বা বমনোদ্রেককারী বস্তু হিসেবে যেগুলোর সাথে এদের সাদৃশ্য আছে।
অর্থাৎ যেগুলো দেখলেই আপনার বমি চলে আসে।
যেমন- কাপভর্তি আইসক্রিমকে থুথু ও কফভর্তি কাপ।
সফট ড্রিংকসের গ্লাস বা বোতলকে গরু বা ছাগলের মূত্রভর্তি গ্লাস বা বোতল।
চকোলেট বা মিষ্টিকে প্রাণীজ বর্জ্য/মল।
অবলোকন করুন, এই খাবারগুলো খেতে নিলেই আপনার বমি বমি লাগছে।
মেডিটেশনে কিছুদিন এই দৃশ্য দেখতে থাকলে বাস্তবেও এই খাবারগুলো সামনে এলে আপনার বমি চলে আসবে।
ফলে যে খাবারে এতদিন আসক্ত ছিলেন সেগুলো খাওয়ার কোনো আগ্রহই আর বোধ করবেন না আপনি।
কিন্তু ঈদ, বিয়ে বা অতিথি আপ্যায়নে অনেক পদের খাবারের সাথে একটু মিষ্টান্ন না রাখলে কি চলে!
সেমাই ফিন্নি পায়েস শীতের পিঠাপুলি।
খেতেই যদি হয় তাহলে চিনির বদলে খেজুর গুড় ব্যবহার করুন।
আর মিষ্টি খেতে ইচ্ছে হলে খান খেজুর বা অন্যান্য মিষ্টি ফল।
চিনির ক্ষতির বদলে মিলবে খেজুর খাওয়ার সুন্নত পালনের সওয়াব আর ফলের পুষ্টি।